শিক্ষার বিবর্তন – দিনাজপুর

Evolution in Education- Dinajpur

 Inspector of Bengol’s School report – 1873 (31.03) 

Dist NameNo. of ThanaPopulationArea – sq.kmHigh schoolSecon daryPrimaryNormalGirlTotal
Dinajpur171801924407413037613411
Rangpur162149972347635534727414

  Educational Institution’s statistics, Dinajpur – 1873 (31.03)  

ThanaArea sq.kmPopulationHigh SchoolSecon daryPrimaryNormalGirlTotal
Rajarampur392197101412000124
Kotoali615647 110114
Ghoraghat(Raniganj)5716925000000
Kaliaganj2979472803170020
Hemotabad2448708901110113
Bongshihari2557828800190019
Gangarampur2337519600170017
Porsa21348803007007
Patnitala45712270001300031
Patiram2936686600130013
Chintamon1655096201110012
Habrha17262902008008
Nawabganj16846753002002
Birganj30315009706200127
Thakurgaon43721986507610068
Pirganj2388929603260029
Ranishankail1967829603140017
Total4126180192413037613411

Statistics on students and expenditure

Education year: 1871-72, 1872-73

PopulationDinajpurNo. of SchoolNo. of studentsGovt. expenditure taka, ana, paiOther expenditureTaka, ana, paiEducation year
1801924284626724952 -5-914726-4-61871-72
 456817424683-8-0 1872-73

দিনাজপুর জেলার শিক্ষা প্রতিষ্টানঃ উনবিংশ শতাব্দী

কোম্পানী ক্ষমতা গ্রহনের পুর্বে মুসলমানদের জন্য মক্তব,মাদ্রাসা আর হিন্দুদের জন্য পাঠশালা,চতুষ্পাঠী, এবং টোল। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে মিশনারীরা শিক্ষা প্রদানের কাজ শুরু করে।

উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে ইংরেজী প্রতিষ্টান সমুহের ব্যপক বিস্তার লাভ করে।                                    

কেরী মেমোরিয়াল নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় – (১৭৯৯) ১৭৯২ সালের অক্টোবরে ইংল্যান্ডে ব্যাপটিষ্ট মিশনারীর সোসাইটির প্রতিষ্টাতা উইলিয়াম কেরীর (১৭৬১ -১৮৩৪) নেতৃত্তে দিনাজপুর তথা ততকালিন বংগদেশে ব্যাপটিষ্ট মিশনারীর শিক্ষাদান কর্মসুচীর সুচনা হয়।

এই দিনাজপুর অঞ্চলে কেরীর কাটে সাড়ে ছয় বছর (জুন ১৭৯৪ থেকে ১০ই জানুয়ারী ১৮০১। নীলকুঠির সাহেবের চাকুরী পেলেও ধর্ম প্রচারের জন্য ব্যাপটিষ্ট মিশন স্থাপন করেন এবং তার সাথে সাথে স্থানীয় কৃষক ও প্রজাদেরকে শিক্ষা ও সভ্যতার আলোকদান করার জন্য একটি স্কুলও স্থাপন করেন। সম্ভবত বংগদেশে ইউরোপিয় অনুকরনে দেশীয় লোকদের জন্য এটি দিতীয় প্রচেষ্টা (ইতিহাস ও ঐতিহ্য, পৃঃ ২৭৬ –মহাম্মদ দালীউল হক)।

দিনাজপুর জেলার বোচাগঞ্জ থানায় সাদামহল গ্রামে প্রথম এ দেশীয়দের ব্যাপটিষ্ট চার্চ স্থাপিত হয়। দেশের পশ্চাদ শ্রণীর মানুষকে ধর্মান্তরিত করার পাশাপাশি শিক্ষাদান করাই ছিল মিশনারীদের মুল উদ্দেশ্য – এমতাবস্থায় ১৭৯৯ খৃঃ দিনাজপুর শহরে ব্যাপটিষ্ট মিশন স্থাপিত হয় এবং একটি স্কুলও চালু করা হয়। প্রাথমিক অবস্থায় উক্ত প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংখ্যা ২০ জন থাকলেও ১৯০২ সালের মধ্যে তা ৪০ জনে বৃদ্ধি পায়। প্রায় দু’শতাব্দী চলার পর স্কুলটি কেরী মেমোরিয়াল নিম্ন মাধ্যমিক নাম নিয়ে ১৯৮৩ সাল থেকে নবযাত্রা শুরু করে। (ঐঃ কেরী যখন দিনাজপুরে পৃঃ ৬২)। এই স্কুলটি সমগ্র বাংলাদেশে ইউরোপিয়ান পদ্ধতিতে মাতৃভাষায় স্থাপিত সবচেয়ে প্রাচীনতম স্কুল যা দু’শতাব্দীর বহু উত্থান পতনের পরও টিকে আছে।

 দিনাজপুর জিলা স্কুলঃ দিনাজপুর জেলার এটি সবচেয়ে প্রাচীন এবং

সর্ব প্রথম উচচ ইংরেজী বিদ্যালয় বলে বিভীন্ন তথ্যে জানা যায়।দিনাজপুরের ইতিহাস লেখক মেহরাব আলী ১৮৫২ সালে দিনাজপুর জিলা স্কুল প্রতিষ্ঠার কথা উল্লেখ করেছেন। প্রকৃতপক্ষে দিনাজপুর জিলা স্কুল ১৮৫৪ সালে রাজা তারক নাথের প্রদত্ত বিল্ডিংয়ে প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করে (মেহরাব আলী,দিনাজপুরের ইতিহাস সমগ্র পৃঃ ১২৫,১২৭)।

১৮৫৬ সালে দিনাজপুর জিলা স্কুল সরকার কর্তৃক অধিগ্রহণ করা হয় এবং সেবছর উক্ত স্কুলের ছাত্র সংখ্যা ছিল ১২৬ জন।

উনিশ শতকের শেষের দশকে অত্র প্রতিষ্টানটি একটি প্রথম শ্রেণীর জিলা স্কুলে উন্নীত হয়।১৮৯৮ সালে মোট ছাত্র সংখ্যা দাড়ায় ৩৫৪।

জানামতে দিনাজপুর জিলা স্কুলের ১ম প্রবেশিকা পাঠ ছাত্র হচ্ছেন গিরিশচন্দ্র চক্রবর্তী(১৮৬২) যিনি ১৮৬৮ সালে দিনাজপুরের ১ম গ্রাজুয়েট উকিল হিসেবে দিনাজপুর বারে যোগদান করেন। অত্র স্কুল থেকে ১ম প্রবেশিকা পাশ(১৮৭৫)মুসলমান ছাত্র হচ্ছেন মোঃ তকরীম উদ্দীন যিনি ১৮৮০ সালে ১ম মুসলমান গ্রাজুয়েটও বটে।                                                              

দিনাজপুর পৌরসভা হাইস্কুল (বাংলা স্কুল) প্রতিষ্ঠিত – ১৮৫৭ মহারাজা তারক নাথের প্রদত্ত যায়গায়।

১৮৮৫ সালে স্থানীয় সরকার শিক্ষা ব্যাবস্থা নিজ হাতে গ্রহন করলে প্রতিষ্ঠানটি মিউনিসিপালিটির প্রতক্ষ তত্তাবধানে চলে যায়। ১৯৬২ সালে স্কুলটি উচচ বিদ্যালয়ে উন্নীত হয়। 

জুবিলী হাই স্কুলঃ ১৮৮৭ সালে মহারাণী ভিক্টোরিয়ার জন্মের পঞ্চাশ বছর পুর্তিপালন উপলক্ষে মহারাজা গিরিজানাথ রায় বাহাদুর রাজবাড়ী প্রাইমারী পাঠশালাখানি মিডিল ভার্নাকিউলার স্কুলে উন্নীত করে জুবিলী স্কুল নামকরন করেন।দেশ বিভাগের পুর্ব পর্যুন্ত রাজবাড়ীর কোষাগার থেকে স্কুলের যাবতীয় খরচ নির্বাহ করা হোত। ১৯৬৮ সালে এটি পুর্ণ হাই স্কুলে রুপান্তরিত হয়।                     

দিনাজপুর সংস্কৃত মহাবিদ্যালয়ঃ প্রতিষ্ঠিত ১৮৭০ সাল। উনবিংশ শতাব্দীর ষাটের দশকে দিনাজপুর জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের নের্তৃত্ত গ্রহনে ব্রাম্ম্য সমাজ এবং সনাতনপন্থী হিন্দুদের মধ্যে এক প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এই সংস্কৃত মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হচ্ছে সেই প্রতিযোগিতার বহিপ্রকাশ।

দিনাজপুর শহরে অবস্থিত এই টোলখানি হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন শাস্ত্র বিষয়ে শিক্ষাদানের এক বিরাট কেন্দ্র হয়ে দাড়ায়। ১৯০১-০২ সালে সরকার কর্তৃক অনুমোদনপ্রাপ্ত ৩টি টোলের মধ্যে এটি অন্যতম। বর্তমানে এটি দিনাজপুর সংস্কৃত মহাবিদ্যালয় নামে খ্যাত। 

রাজারামপুর চুড়ামণি টোলঃ রাজারামপুর  গ্রামের হিন্দু অধিবাসীদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে এ প্রতিষ্ঠানটি রাজা গোবিন্দনাথের (১৮১৭-৪১)আমলে স্থাপিত বলে অনেকের অনুমান।

এই টোল থেকে বিদ্যারত্ন,কাব্যরত্ন, বিদ্যাভুষণ, কাব্যভুষণ, কবিভুষণ ইত্যাদি উপাধি সমুহ প্রদান করা হত।১৯২২ সালের পর ছাত্রের অভাবে সম্পুর্নভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

দিনাজপুর পি, টি,আইঃ শিক্ষক প্রশিক্ষন এবং অনুন্নত জেলা গুলোতে শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৬-৫৭র দিকে।পরবত্তি’তে এটি গুরু ট্রেনিং স্কুল নামে অবহিত হয়। 

দিনাজপুর গার্লস স্কুল (দিনাজপুর সরকারী উচচ বালিকা বিদ্যালয়)-প্রতিষ্ঠিত ১৮৬৯।১৯১৯ সালে এটি উচচ ইংরেজি বিদ্যালয়ে উন্নীত হয় এবং ১৯৬১ সালে সরকারীকরণ করা হয়। 

সুজাপুর হাই স্কুলঃ উনবিংশ শতাব্দীর ষাটের দশকের দিকে প্রতিষ্ঠিত প্রাইমারী স্কুল হিসেবে। ১৯১৯ সালে উচচ ইংরেজী বিদ্যালয় হিসেবে উন্নিত হয়। ১৯২২ সালে বার বছর পর ১লা জানুয়ারী ১ বছরের জন্য অস্থায়ী সীকৃতি লাভ করে এবং ১৯২৩ সালে প্রথম বারের মত ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় ছাত্র পাঠানোর অনুমতি পায়।বর্তমানে ফুলবাড়ী উপজেলায় সবচেয়ে বড় হাইস্কুল হিসেবে এ প্রতিষ্ঠানটি খ্যাতিলাভ করেছে। 

রাজারামপুর হাই স্কুল (রাজারামপুর মাদ্রাসা)- দিনাজপুর জেলায় প্রথম উচচ ইংরেজী বিদ্যালয় যা রাজারামপুরের মুসলিম জমিদারদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়।

দিনাজপুরের খ্যাতনামা মুসলিম লীগ নেতা কাদের বকস সাহেবের নিকট আত্মীয় আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রীপ্রাপ্ত খানবাহাদুর আমিনুল হক এখানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে বহুদিন চাকুরীরত ছিলেন।খ্যাতনামা ভাষাবিদ ডঃ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯১৬-১৭ সালের দিকে বেশ কিছুদিন এ প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন।(নুরুলহুদা চৌঃ বক্তব্য)।  

ঠাকুরগাও উচচ বিদ্যালয়ঃ এই মহকুমায় ১৮৭৫ সালে মধ্য ইংরেজী স্কুল প্রতিষ্ঠা লাভ করে। হাই স্কুল হিসেবে এই স্কুলটি উন্নীত হয় ১৯০৪ সালে এবং ১৯১০ সালে সরকারী অনুমোদন লাভ করে। ১৯৬৭ সালে স্কুলটি জাতীয়করণ করা হয়। 

দেবীগঞ্জ হাই স্কুলঃ ১৮৭২-৭৩ সালের পর এটি প্রথমে একটি প্রাইমারী স্কুল ও পরে কোচবিহার মহারাজার চাকলাজাত এষ্টেটের আর্থিক সাহায্যে মধ্য ইংরেজী স্কুলে উন্নীত হয়। ১৯০৭-০৮ সালে এষ্টেটের ম্যানেজার শ্রী নরেন্দ্রনাথ সেনের উদ্দোগে এটি উচচ ইংরেজী বিদ্যালয়ে উন্নিত হয় এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন লাভ করে। 

বোদা হাই স্কুলঃ- এটি প্রথমে মডেল ভার্নাকিউলার স্কুল হিসেবে আনুমানিক ১৮৫৬-৫৭ সালের পর পরই স্থাপিত হয়। জলপাইগুড়ি জেলার মধ্যে এটি ছিল একমাত্র সরকারী মডেল ভার্নাকিউলার স্কুল।১৯২৮ সালে একটি মধ্য ইংরেজী স্কুল থেকে উচচ ইংরেজী স্কুলে উন্নীত হয়। ১৯২৯ সালে উক্ত প্রতিষ্ঠানটি উচচ ইংরেজী বিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদন লাভ করে।  

কলেজ শিক্ষা  

১৯০২ সালের এক পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে সমগ্র ভারতে ৩০৯৭ ইংরেজী স্কুলের মধ্যে শুধু বাংলাতেই ছিল ১,৪৮১টি- প্রায় অর্ধেক।

১৯১৬ সালে কারমাইকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে প্রথম কলেজ শিক্ষার সুচনা হয় আর দিনাজপুরে হয় ১৯৪২ সালে।

উত্তরবংগের কলেজ শিক্ষা বাংলার অন্যান্ন জেলা থেকে অবহেলিত। পাবনা জেলা শহরে এডওয়ার্ড কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৯৮ সালে। 

রিপন শাখা কলেজ দিনাজপুরঃ (সুরেন্দ্রনাথ কলেজ) প্রাথমিক পর্যায়ে ১৩,০০০ টাকা চাঁদায় কলকাতার রিপন কলেজের শাখা এখানে স্থাপিত হয়।শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন গোবিন্দ চন্দ্র দেব – উচুঁদরের দার্শনিক। মহারাজা গিরিজানাথ হাইস্কুল থেকে কলেজ। ১৯৪৫-৪৬ সালের দিকে দিনাজপুর পৌরসভা হাইস্কুল (বাংলা স্কুল) সন্নিকটে অবস্থিত বর্তমান দিনাজপুর কলেজের আই,এ সেকশন বিল্ডিংয়ে স্থানান্তরিত হয়। এটি দিনাজপুর কলেজ মুসলিম হোষ্টেল নামে পরিচিত ছিল। বিংশ শতাব্দীর সুচনায় দিনাজপুর জিলা স্কুলে অধ্যয়নরত মুসলমান ছাত্রদের আবাসন সমস্যা দুরিকরণের জন্য এ হোষ্টেলটি প্রতিষ্ঠা করেন জেলার ততকালিন গণ্যমান্য মুসলমান নেতারা ১৯১০ সালে।

১৯৪৮ সালের শেষের দিকে কলকাতা রিপন কলেজের কমিটি সর্বসন্মতভাবে শাখা কলেজের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে এবং উক্ত কলেজের সব সম্পত্তি শাখা কলেজে দান করে একটি শর্ত্তে- নাম হতে হবে ‘সুরেন্দ্রনাথ কলেজ’। (সুরেন্দ্রনাথ একজন আই,সি,এস, অফিসার ছিলেন তবে বৃটিশ বিরোধী ভুমিকার জন্য চাকুরীচ্যুত হন। তখনকার বড়লাট লর্ড রিপনএর সাথে তার সক্ষতা ছিল যিনি শিক্ষার উন্নয়নে হান্টার কমিশন গঠন করেন)। দেশ বিভাগের পর গোবিন্দ চন্দ্র দেব (যিনি ভারতে চলে যান নাই আর সব শিক্ষকের মত)এর অধ্যক্ষের দায়িত্ব পান।

১৯৫৪ সালের দিকে এস,এন, কলেজ বালুবাড়ী নিমনগর এলাকার নিজস্ব ভবনে স্থানান্তরিত হয় এবং ১৯৬৬ সালে দিনাজপুর সুইহারী এলাকায় স্থানান্তরিত না হওয়া পর্যুন্ত উক্ত নাম বহাল থাকে। ততকালিন জেলা প্রশাসক আব্দুর রব চৌধুরীর উদ্দোগে সমগ্র জেলার চেয়ারম্যানদের মতামতের ভিত্তিতে এস,এন, কলেজের নাম পরিবর্তন করে দিনাজপুর সরকারী কলেজ নাম দেওয়া হয়, মুখ্য কারন –যেহেতু সুরেন্দ্র নাথের এই কলেজ প্রতিষ্ঠায় কোন অবদান এবং ভুমিকা কোনটাই নাই, তাঁর মৃত্যু হয়েছিল(১৯২৫) কলেজ প্রতিষ্ঠার অনেক আগেই। 

মহিলা কলেজঃ এস,এন, কলেজের পরিত্যক্ত বিল্ডিংএ বেসরকারী মহিলা কলেজ হিসেবে যাত্রা শুরু করে বর্ত্তমান সরকারী মহিলা কলেজ। এই কলেজ প্রনর্গঠনের জন্য দিনাজপুর জেলার ৫৬ জন বিদ্যোতসাহী ব্যক্তির কাছে থেকে প্রায় ৭০ হাজার টাকা দান হিসেবে গৃহিত হয়।

১৯৭৯ সালে দিনাজপুর মহিলা কলেজ জাতীয়করন করা হয়।  

মহিলা শিক্ষা

কলেজ শিক্ষা     

১৮৮১১৯০১২০০১ 
 পূরুষমহিলাপুঃমঃপুঃমঃপুঃমঃ 
দিনাজপুর৫.৭%০.১%৯.৯%০.৩%৪৯.৫৫%৩৭.২৭%   
রংপুর৫.৭৪%০.০৮%৬.৪%০.২%৪২.৫%৩১.৫৩%   
বগুড়া৭.১%০.৫%৯.৬%০.৩%৫০.৩৬%৪৩.৮১%   

দিনাজপুর রংপুর শিক্ষাবিবত্ত’ন, ডঃ মুহাম্মাদ মনিরুজ্জামান এর বই থেকে সংগৃহিত। ২২।০৯।২০০৯